বাঁশ খেলাম
বাইরে ঝিরিঝিরি বৃষ্টি। সি এন
জি তে বসে আছি।
বহুত কষ্টে সি এন জি টা ম্যানেজ
হয়েছে।
অবশ্য সি এন জি ম্যানেজ হয়েছে
সুন্দরী একটি
মেয়ের সুবাদে।
মনোরম পরিবেশে পিচ ঢালা পথে
এগিয়ে যাচ্ছে সি এন
জি। পাশের সিটে কলেজ পড়ুয়া
মেয়ে।
কথা বলার লোভ সামলাতে না
পেরে জিজ্ঞেস
করলাম- "কোথায় যাবেন আপু?"
মিষ্টি একটা হাসি দিয়ে বলল
-"টাংগাইল যাবো"
তাহার হাসি দেখেই আমার ফাসি
কার্যকর হয়ে গেল।
দিলের মাঝে ধাক ধাক আওয়াজ
করল।
কথা চালিয়ে গেলাম.-"আপনার নাম
ই তো জানা হল
না। কিসে পড়েন তাও জানি না।"
মেয়েটি তার হাসি অব্যাহত রেখে
বলল-"আমি রুপা।
ইন্টার সেকেন্ড ইয়ারে সাইন্স এ
পড়ি।"
জাহিদ নাম টা মনে মনে আকিকা
দিলাম। নিজেকে হিমু
ভাবতে শুরু করলাম। হিমু হলুদ
পাঞ্জাবী পড়ে আর
আমি হলুদ টি শার্ট পড়ে আছি।
ব্যাপার না হলুদ ই তো
টুকটাক কথা বলতে বলতে গন্তব্যে
পৌছে গেলাম।
বুকে সাহস সঞ্চয় করে ফোন নাম্বার
চাইলাম।
সে বলল-"আপনি অনেক মজার মানুষ।
নাম্বার দেওয়া
যায়। এই নিন নাম্বার ০১৭২৩......."
বুঝলাম না ঈদ শেষ হয়ে গেছে অনেক
দিন আগে কিন্তু
নাম্বার পাবার পর আমার আজকে
হঠাৎ ঈদের দিন
মনে হইতেছে ক্যান! খুশিতে
লাফাইতে ইচ্ছে করে
ক্যান!!
যাই হোক ভাড়া দেওয়ার সময়
ভাবলাম একটু চালাকি
করে মেয়েকে দিয়েই ভাড়া টা
দেওয়াই। সি এন জি
থেকে নেমে মানিব্যাগ থেকে
১হাজার টাকার একটা
নোট ধরিয়ে দিলাম ড্রাইভারের
হাতে।
জানতাম ভাংতি দিতে পারবে
না। আর তখন মেয়েটি
ভাড়া দিয়ে দিবে।
কিন্তু মেয়েটি চালাক ছিল। সে
বলল- "আপনিই ভাড়া
দিচ্ছেন? আমি দিতাম।"
মনে মনে বললাম-"ব্যাপার না ভাড়া
তোমার ই দিতে
হবে চান্দু।"
ভেজাল লাগাইল ড্রাইভার। নগদে
সে ভাংতি করে
ফেলল!
আমি ছোট খাটো সাইজের বাশ
খাইলাম।
বাসায় আসার পর থেকে মেয়ের
ফোনে ট্রাই করতেছি।
কিন্তু বারবার একটি মেয়ে কন্ঠে মধু
ঢেলে বলছে -
sorry the number is not available. plz try
again.
নিজেকে বাশ বাগানের মালিক
মনে হচ্ছে। এত্তগুলা
বাশ এক দিনেই খাইলাম।
এখন মনে মনে ভাবতেছি-"লাইফে
যে পরিমাণ বাশ
খাইছি তা বিক্রি করলেও আজ
কুটিপুতি থাকতাম।
জি তে বসে আছি।
বহুত কষ্টে সি এন জি টা ম্যানেজ
হয়েছে।
অবশ্য সি এন জি ম্যানেজ হয়েছে
সুন্দরী একটি
মেয়ের সুবাদে।
মনোরম পরিবেশে পিচ ঢালা পথে
এগিয়ে যাচ্ছে সি এন
জি। পাশের সিটে কলেজ পড়ুয়া
মেয়ে।
কথা বলার লোভ সামলাতে না
পেরে জিজ্ঞেস
করলাম- "কোথায় যাবেন আপু?"
মিষ্টি একটা হাসি দিয়ে বলল
-"টাংগাইল যাবো"
তাহার হাসি দেখেই আমার ফাসি
কার্যকর হয়ে গেল।
দিলের মাঝে ধাক ধাক আওয়াজ
করল।
কথা চালিয়ে গেলাম.-"আপনার নাম
ই তো জানা হল
না। কিসে পড়েন তাও জানি না।"
মেয়েটি তার হাসি অব্যাহত রেখে
বলল-"আমি রুপা।
ইন্টার সেকেন্ড ইয়ারে সাইন্স এ
পড়ি।"
জাহিদ নাম টা মনে মনে আকিকা
দিলাম। নিজেকে হিমু
ভাবতে শুরু করলাম। হিমু হলুদ
পাঞ্জাবী পড়ে আর
আমি হলুদ টি শার্ট পড়ে আছি।
ব্যাপার না হলুদ ই তো
টুকটাক কথা বলতে বলতে গন্তব্যে
পৌছে গেলাম।
বুকে সাহস সঞ্চয় করে ফোন নাম্বার
চাইলাম।
সে বলল-"আপনি অনেক মজার মানুষ।
নাম্বার দেওয়া
যায়। এই নিন নাম্বার ০১৭২৩......."
বুঝলাম না ঈদ শেষ হয়ে গেছে অনেক
দিন আগে কিন্তু
নাম্বার পাবার পর আমার আজকে
হঠাৎ ঈদের দিন
মনে হইতেছে ক্যান! খুশিতে
লাফাইতে ইচ্ছে করে
ক্যান!!
যাই হোক ভাড়া দেওয়ার সময়
ভাবলাম একটু চালাকি
করে মেয়েকে দিয়েই ভাড়া টা
দেওয়াই। সি এন জি
থেকে নেমে মানিব্যাগ থেকে
১হাজার টাকার একটা
নোট ধরিয়ে দিলাম ড্রাইভারের
হাতে।
জানতাম ভাংতি দিতে পারবে
না। আর তখন মেয়েটি
ভাড়া দিয়ে দিবে।
কিন্তু মেয়েটি চালাক ছিল। সে
বলল- "আপনিই ভাড়া
দিচ্ছেন? আমি দিতাম।"
মনে মনে বললাম-"ব্যাপার না ভাড়া
তোমার ই দিতে
হবে চান্দু।"
ভেজাল লাগাইল ড্রাইভার। নগদে
সে ভাংতি করে
ফেলল!
আমি ছোট খাটো সাইজের বাশ
খাইলাম।
বাসায় আসার পর থেকে মেয়ের
ফোনে ট্রাই করতেছি।
কিন্তু বারবার একটি মেয়ে কন্ঠে মধু
ঢেলে বলছে -
sorry the number is not available. plz try
again.
নিজেকে বাশ বাগানের মালিক
মনে হচ্ছে। এত্তগুলা
বাশ এক দিনেই খাইলাম।
এখন মনে মনে ভাবতেছি-"লাইফে
যে পরিমাণ বাশ
খাইছি তা বিক্রি করলেও আজ
কুটিপুতি থাকতাম।
মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন