রাষ্ট্রপতি এ.পি.আব্দুল কালামের ১২ টি উক্তি
১) স্বপ্ন সেটা নয় যেটা তুমি ঘুমিয়ে দেখো।
স্বপ্ন সেটা যেটা তোমায় ঘুমোতে দেয় না।
২) সূর্যের মতো দীপ্তিমান হতে হলে প্রথমে
তোমাকে সূর্যের মতোই পুড়তে হবে।
৩) যদি তুমি তোমার কাজকে স্যালুট কর, দেখো
তোমায় আর কাউকে স্যালুট করতে হবে না।
কিন্তু তুমি যদি তোমার কাজকে অসম্মান কর,
অমর্যাদা কর, ফাঁকি দাও, তাহলে তোমায়
সবাইকে স্যালুট করতে হবে।
৪) যারা হৃদয় দিয়ে কাজ করতে পারে না;
তাদের অর্জন অন্তঃসারশূন্য, উৎসাহহীন সাফল্য
চারদিকে তিক্ততার উদ্ভব ঘটায়।
৫) প্রতিদিন সকালে এই পাঁচটা লাইন বলো :
– আমি সেরা।
– আমি করতে পারি।
– সৃষ্টিকর্তা সব সময় আমার সঙ্গে আছে।
– আমি জয়ী।
– আজ দিনটা আমার।
৬) ভিন্নভাবে চিন্তা করার ও উদ্ভাবনের সাহস
থাকতে হবে,
অপরিচিত পথে চলার ও অসম্ভব জিনিস
আবিষ্কারের সাহস থাকতে হবে এবং
সমস্যাকে জয় করে সফল হতে হবে। এ সকল
মহানগুণের দ্বারা তরুণদের চালিত হতে হবে।
তরুণ প্রজন্মের প্রতি এই আমার বার্তা।
৭) জীবন একটি কঠিন খেলা। ব্যক্তি হিসেবে
মৌলিক অধিকার ধরে রাখার মাধ্যমেই
শুধুমাত্র তুমি সেখানে জয়ী হতে পারবে।
৮) আকাশের দিকে তাকাও। আমরা একা নই।
পুরো মহাবিশ্ব আমাদের প্রতি বন্ধুত্বসুলভ। যারা
স্বপ্ন দেখে এবং কাজ করে শুধুমাত্র
তাদেরকেই শ্রেষ্ঠটা দেওয়ার জন্য চক্রান্তে
লিপ্ত এই বিশ্ব।
৯) উৎকর্ষতা একটি চলমান প্রক্রিয়া এবং এটি
কোনো আকস্মিক ঘটনা নয়।
১০) যদি একটি দেশকে দুর্নীতিমুক্ত এবং সুন্দর
মনের মানুষের জাতি হতে হয়, তাহলে আমি
দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করি এ ক্ষেত্রে তিনজন
সামাজিক সদস্য পার্থক্য এনে দিতে পারে।
তারা হলেন বাবা, মা এবং শিক্ষক।
১১) সমস্যাকে কখনো এড়িয়ে যেতে চাইবে
না। বরং সমস্যা এলে তার মুখোমুখি
দাঁড়াবে। মনে রাখবে, মস্যাবিহীন সাফল্যে
কোনো আনন্দ নেই। সব সমস্যার সমাধান আছেই।
১২) জীবনের অভিজ্ঞতা দিয়ে মূলত চারটি
গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ের প্রতি আমি আলোকপাত করি।
সেগুলো হলো: জীবনের লক্ষ্য নির্ধারণ,
জ্ঞান আহরণ, অনেক বড় সমস্যায় পড়লেও লক্ষ্য
থেকে সরে না আসা এবং কোনো কাজে
সাফল্য ও ব্যর্থতা দুটোকেই নেতৃত্বগুণে সামাল
দিতে পারা।
মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন