এটাই বাস্তবতা....
পোষা বিড়াল হারিয়ে কিংবা
জ্বরের ধাক্কা সামলাতে না
পেরে মেয়েটা যখন মুঠোফোনে
ছেলেটার গলায় ভালোবাসি শব্দ
শুনতে চায়।
ছেলেটা হয়তো ব্যস্ত বিকেলের
ক্রিকেট খেলায়।
তবু,
দুজনই পাশে বসে ভুলে যায় সময়ের
কাঁটার হিসেব।
মেয়েটা খুব আশা করেছিলো,
কান্না করলে ছেলেটার বুকে সে
চোখের জল লুকোতে পারবে। কিন্তু
ছেলেটা এতটা বিস্মিত ছিলো সে
চুপ করে বসে ছিলো।
তবু ফেরার বেলায়,
রিকশায় বসা চশমা পরা মেয়েটার চুল
গুলো এলোমেলো ভাবে এসে
ছেলেটার মুখে পড়েছিলো।
ভালোবাসার গভীরতায় ভেতরের
রাগ কর্পূরের মত ঊড়ে গিয়ে
ভালোবাসারা অবাধ্য চুলের মতই
জীবন্ত থাকে।
প্রচন্ড কষ্ট পাওয়ার পরও হয়তো
মেয়েটা বলেঃ
চাইলেই আজ আমি সব শেষ করতে
পারতাম,
শেষ হতে পারতো আমাদের গল্প।
আবার সেই মেয়েটাই হয়তো ছোট্ট
একটা ব্যাপারা নিয়ে অনেক
কান্না করে।
খুব চায় কেউ একজন হাত ধরে থাকুক।
খুব ইচ্ছে করা সত্ত্বেও মুখে হাসি
ঝুলিয়ে মেয়েটা চুপ থাকে।
কিছু মূহুর্তে মানুষ সিদ্ধান্ত নিতে
পারে না, নিতে পারে না সঠিক
পদক্ষেপ।কারন,
ছেলেটাও একসময় কাঁদতো।
ছাদের কোনে কবুতরের ঝাকের জন্য
ধান ছড়িয়ে দিয়ে সেও ভাবতো
কাউকে।
কিন্তু সে নিজের কষ্ট নিয়ে বাঁচতে
শিখেছে।
অনেক ভালোবাসা পায় নি সে।
তাই মেয়েটার ছোট্ট ছোট্ট কষ্ট
পড়তে পারে না কিংবা পড়ার
ক্ষমতা আর তার নেই।
সবাই সব সহজেই নিতে পারে না
বলেই সময় বলেও কিছু আছে।
ছোট বাচ্চারাও বানান করে পড়তে
সময় নেয়।
সময় দিতে হয়।
লাইফে কিছু সময় কিছু মানুষ জীবনের
ধূসর ক্যানভাসে দুটো চোখ আর একটা
হাসি মুখের ছবি এঁকে দেয়।
মেয়েটা চলে যেতেই ছেলেটা
তপ্ত পিচের ওপর পা রেখে
নিজেকে কষ্ট দিয়ে মনে মনে
বলেঃ সরি।
মেয়েটাও হুড তুলে রিকশা নিয়ে
যাবার সময় চোখের জল লুকিয়ে
জলভরা চোখে ভাবেঃ
ঈশ মানুষটাকে কষ্ট দিলাম।
মেয়েটা দুপুরে না খেয়েই হয়তো
ছেলেটা খেয়েছে কিনা জানতে
চায়।
হয়তো,
সেদিন মেয়েটা রোজা ছিলো,
তবু সে ছেলেটাকে খাওয়ানোর জন্য
জেদ করে।
তবু বাস্তবতার তীক্ষ্ণ ছুরি এগিয়ে
আসে অগোচরে, মানুষ সুখে থাকতে
চায় কিন্তু সুখে থাকার জন্য এই
পৃথিবীতে সবচেয়ে বেশি কষ্ট করতে
হয়।
ডিপ্রেশান সবাইকেই কম বেশি গ্রাস
করে।
কি হবে??
এই প্রশ্ন তাড়িয়ে বেড়ায়।
হারিয়ে ফেলার ভয়ে সারাক্ষন
ভীত থাকলে, তুমি হারিয়েই
ফেলবে।
বরং বিশ্বাস করে পাশে থেকে
দেখিয়ে দাও।
কারন,
অসময়ের মায়ার হাতগুলো মানুষ
চাইলেও দুরে সরাতে পারে না,
ভালোবাসলেই প্রমান করা যায় না।
ভালোবাসা সেটাই যেটা তুমি
ভেতরে অনুভব করতে চাও।
তাই হঠ্যাৎ করেই যদি অনূভুতির দরজা
বন্ধ করে দাও এই ভেবে যেঃ সে
আমায় ভালোবাসে না।
তবে দেয়ালের ওপারে মানুষের
বলা কথারা মন কে নাড়া দিবে।
আমরা নিজেরাই ভালোবাসা
থেকে দূরে সরে যাই।
তুমি কড়া রোদ দেখে ভাবলে এ বছর
শীত আসবে না।ভেবে শীতের সব
পোষাক ফেলে দিলে। কি হবে??
ঈশপের সেই তিতির পাখির গল্পটা
মনে আছে?
শীত আসবে না ভেবে সেও পালক
বেচে দিয়েছিলো। মারা
পড়েছিলো শীতের প্রকোপে।
তোমার ভালোবাসার প্রদীপটাও
তোমার হাতে।
তুমি চাইলেই দেখতে পারো তার
নিভে যাওয়ার মূহুর্ত অথবা আর একটু
তেল দিয়ে জ্বালিয়ে রাখতে
পারো।
চাইলেই তুমি পারো,
কিন্তু চাইবার সেই ইচ্ছা তোমার
থাকতে হবে।
আমরা মাঝ পথে হতাশ হয়ে ভাবি
ধ্যাত আমি পারবো না।
প্রশ্নটা বদলে ফেলো তুমি কেন
পারবে না।
চেষ্টায় যেমন দোষ নেই,
তেমনি চেষ্টা না করে যদি আমি
বলিঃ
চাইলেই পারতাম।
এর বিপরীতে শব্দটা থাকেঃ আমি
চাইলেও হয়তো পারতাম না।
আজ চেষ্টা না করলে আগামীতে এ
কারনেই খারাপ লাগবে।
হ্যা চাইলেই আমরা সুপার হিরো
হতে পারবো না।তবু চাইলে আমরা
আরো একটু ভালো মানুষ হতে পারি।
মনে রাখিঃ
বড় হওয়ার প্রচন্ড ইচ্ছাশক্তিই মানুষকে
বড় হতে সাহায্য করে।
জ্বরের ধাক্কা সামলাতে না
পেরে মেয়েটা যখন মুঠোফোনে
ছেলেটার গলায় ভালোবাসি শব্দ
শুনতে চায়।
ছেলেটা হয়তো ব্যস্ত বিকেলের
ক্রিকেট খেলায়।
তবু,
দুজনই পাশে বসে ভুলে যায় সময়ের
কাঁটার হিসেব।
মেয়েটা খুব আশা করেছিলো,
কান্না করলে ছেলেটার বুকে সে
চোখের জল লুকোতে পারবে। কিন্তু
ছেলেটা এতটা বিস্মিত ছিলো সে
চুপ করে বসে ছিলো।
তবু ফেরার বেলায়,
রিকশায় বসা চশমা পরা মেয়েটার চুল
গুলো এলোমেলো ভাবে এসে
ছেলেটার মুখে পড়েছিলো।
ভালোবাসার গভীরতায় ভেতরের
রাগ কর্পূরের মত ঊড়ে গিয়ে
ভালোবাসারা অবাধ্য চুলের মতই
জীবন্ত থাকে।
প্রচন্ড কষ্ট পাওয়ার পরও হয়তো
মেয়েটা বলেঃ
চাইলেই আজ আমি সব শেষ করতে
পারতাম,
শেষ হতে পারতো আমাদের গল্প।
আবার সেই মেয়েটাই হয়তো ছোট্ট
একটা ব্যাপারা নিয়ে অনেক
কান্না করে।
খুব চায় কেউ একজন হাত ধরে থাকুক।
খুব ইচ্ছে করা সত্ত্বেও মুখে হাসি
ঝুলিয়ে মেয়েটা চুপ থাকে।
কিছু মূহুর্তে মানুষ সিদ্ধান্ত নিতে
পারে না, নিতে পারে না সঠিক
পদক্ষেপ।কারন,
ছেলেটাও একসময় কাঁদতো।
ছাদের কোনে কবুতরের ঝাকের জন্য
ধান ছড়িয়ে দিয়ে সেও ভাবতো
কাউকে।
কিন্তু সে নিজের কষ্ট নিয়ে বাঁচতে
শিখেছে।
অনেক ভালোবাসা পায় নি সে।
তাই মেয়েটার ছোট্ট ছোট্ট কষ্ট
পড়তে পারে না কিংবা পড়ার
ক্ষমতা আর তার নেই।
সবাই সব সহজেই নিতে পারে না
বলেই সময় বলেও কিছু আছে।
ছোট বাচ্চারাও বানান করে পড়তে
সময় নেয়।
সময় দিতে হয়।
লাইফে কিছু সময় কিছু মানুষ জীবনের
ধূসর ক্যানভাসে দুটো চোখ আর একটা
হাসি মুখের ছবি এঁকে দেয়।
মেয়েটা চলে যেতেই ছেলেটা
তপ্ত পিচের ওপর পা রেখে
নিজেকে কষ্ট দিয়ে মনে মনে
বলেঃ সরি।
মেয়েটাও হুড তুলে রিকশা নিয়ে
যাবার সময় চোখের জল লুকিয়ে
জলভরা চোখে ভাবেঃ
ঈশ মানুষটাকে কষ্ট দিলাম।
মেয়েটা দুপুরে না খেয়েই হয়তো
ছেলেটা খেয়েছে কিনা জানতে
চায়।
হয়তো,
সেদিন মেয়েটা রোজা ছিলো,
তবু সে ছেলেটাকে খাওয়ানোর জন্য
জেদ করে।
তবু বাস্তবতার তীক্ষ্ণ ছুরি এগিয়ে
আসে অগোচরে, মানুষ সুখে থাকতে
চায় কিন্তু সুখে থাকার জন্য এই
পৃথিবীতে সবচেয়ে বেশি কষ্ট করতে
হয়।
ডিপ্রেশান সবাইকেই কম বেশি গ্রাস
করে।
কি হবে??
এই প্রশ্ন তাড়িয়ে বেড়ায়।
হারিয়ে ফেলার ভয়ে সারাক্ষন
ভীত থাকলে, তুমি হারিয়েই
ফেলবে।
বরং বিশ্বাস করে পাশে থেকে
দেখিয়ে দাও।
কারন,
অসময়ের মায়ার হাতগুলো মানুষ
চাইলেও দুরে সরাতে পারে না,
ভালোবাসলেই প্রমান করা যায় না।
ভালোবাসা সেটাই যেটা তুমি
ভেতরে অনুভব করতে চাও।
তাই হঠ্যাৎ করেই যদি অনূভুতির দরজা
বন্ধ করে দাও এই ভেবে যেঃ সে
আমায় ভালোবাসে না।
তবে দেয়ালের ওপারে মানুষের
বলা কথারা মন কে নাড়া দিবে।
আমরা নিজেরাই ভালোবাসা
থেকে দূরে সরে যাই।
তুমি কড়া রোদ দেখে ভাবলে এ বছর
শীত আসবে না।ভেবে শীতের সব
পোষাক ফেলে দিলে। কি হবে??
ঈশপের সেই তিতির পাখির গল্পটা
মনে আছে?
শীত আসবে না ভেবে সেও পালক
বেচে দিয়েছিলো। মারা
পড়েছিলো শীতের প্রকোপে।
তোমার ভালোবাসার প্রদীপটাও
তোমার হাতে।
তুমি চাইলেই দেখতে পারো তার
নিভে যাওয়ার মূহুর্ত অথবা আর একটু
তেল দিয়ে জ্বালিয়ে রাখতে
পারো।
চাইলেই তুমি পারো,
কিন্তু চাইবার সেই ইচ্ছা তোমার
থাকতে হবে।
আমরা মাঝ পথে হতাশ হয়ে ভাবি
ধ্যাত আমি পারবো না।
প্রশ্নটা বদলে ফেলো তুমি কেন
পারবে না।
চেষ্টায় যেমন দোষ নেই,
তেমনি চেষ্টা না করে যদি আমি
বলিঃ
চাইলেই পারতাম।
এর বিপরীতে শব্দটা থাকেঃ আমি
চাইলেও হয়তো পারতাম না।
আজ চেষ্টা না করলে আগামীতে এ
কারনেই খারাপ লাগবে।
হ্যা চাইলেই আমরা সুপার হিরো
হতে পারবো না।তবু চাইলে আমরা
আরো একটু ভালো মানুষ হতে পারি।
মনে রাখিঃ
বড় হওয়ার প্রচন্ড ইচ্ছাশক্তিই মানুষকে
বড় হতে সাহায্য করে।
মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন